এক নজরে তাজউদ্দীন আহমদ | Story of TAJUDDIN AHMAD


TAJUDDIN AHMAD was one of the greatest national leaders of Bangladesh. He was the 1st Prime Minister of BD and we obtained our freedom under his guidance. Tajuddin born in a middle class conservative Muslim family. His father was Moulavi Muhammad Yasin Khan and his mother Meherunnesa Khanam.There were ten brothers and sisters—four brothers and six sisters. (Wikip.) Personal Information: Ahmed, Tajuddin (1925-1975) lawyer, politician, and the first Prime Minister of Bangladesh. Tajuddin Ahmed was born in 1925 at village Dardaria in Kapasia thana of Gazipur District. He obtained Matriculation in 1942, I.A in 1948, and B.A (Hons) in Economics from Dhaka University in 1953. He obtained Law degree in 1964.
Taj 2

Tajuddin Ahmed joined politics very early in his life. He represented the liberal section of the muslim league since 1943 and took active part in the Pakistan Movement. He was involved in all progressive movements of the country, including the language movement, the movement for economic emancipation of the people, and anti-communal movement. He resigned from the Muslim League in protest against its anti-people politics. He was one of the founders of the East Bengal Chhatra League founded in 1948, and was amongst those who floated the Awami Muslim League in 1949. He was a member of the All Party Language Movement Committee, and was arrested and detained during the movement. Tajuddin Ahmed was a founder-member of the East Pakistan Juba League, and was a member of its executive committee from 1951 to 1953. He was the general secretary of Dhaka district unit of Awami Muslim League. Tajuddin Ahmed was elected a member of East Pakistan Provincial Assembly in 1954 as a nominee of the united front, but was arrested under section 92A in the same year. In 1955, he was elected secretary for cultural affairs and social welfare of the awami league. After the promulgation of martial law in the county in 1958, the Awami League was banned, and Tajuddin Ahmed was detained for about a year. He participated in the democracy restoration movement organised by the National Democratic Front headed by huseyn shaheed suhrawardy against military rule of ayub khan, and was imprisoned once again. He played a vital role in reviving the Awami League in 1964, and was elected organising secretary of the party. He was arrested again in April 1964, and was released the following year. He actively participated in the election campaign of 1965 in favour of Fatema Jinnah, the presidential candidate of the combined opposition party. Tajuddin Ahmed was elected general secretary of the Awami League in 1966. He joined the convention of the opposition parties held in Lahore as a member of the Awami League delegation (1966). During the Six-point Movement he was arrested under the Safety Act and was kept confined. The mass upsurge compelled the Pakistan government to release him in 1969. He participated in the Round Table Conference at Rawalpindi convened by Ayub Khan to resolve the crisis between the government and the opposition parties, as a member of the Awami League delegation. He was elected member of the National Assembly in 1970. The Awami League got overwhelming majority in the general election in 1970. But the rulers of Pakistan denied the verdict of the people. Consequently, an unprecedented non-cooperation began in East Pakistan under the leadership of sheikh mujibur rahman. Tajuddin Ahmed was one of the organisers of the movement. He left Dhaka for India on 25 March 1971 when the Pakistan army started its mass killing. He became the Prime Minister of the Bangladesh government in exile at Mujibnagar and organised the war of liberation. After the liberation of Bangladesh Tajuddin Ahmed returned on 22 December 1971 and became Prime Minister of the newly independent state. In the subsequent cabinet formed under Sheikh Mujibur Rahman, Tajuddin Ahmed was in charge of the Ministry of Finance, and then of Finance and Planning. As a member of the constitution framing committee he played a vital role in framing the constitution of Bangladesh. He was elected member of the jatiya sangsad in 1973 and was included in the cabinet. However, he resigned from the cabinet in 1974 as per direction of Sheikh Mujibur Rahman. With the assassination of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman on 15 August 1975, the political situation changed and Tajuddin Ahmed was arrested on 23 August. He was brutally killed inside Dhaka Central Jail on 3 November, along with three other national leaders namely syed nazrul islam, ahm qamaruzzaman, and m mansur ali.

Tajuddin Ahmed was a close associate of Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman, the architect of Bangladesh, and played a significant role in the establishment of independent and sovereign Bangladesh. Himself an ardent follower of non-sectarian progressive politics, Tajuddin Ahmed played a significant role in the Bangali nationalist movement. He devoted himself to the service of distressed humanity throughout his life having been connected with the Boy Scout Movement. [Sajahan Miah]
Taj 1


About Himself:
TAJUDDIN AHMAD was one of the greatest national leaders of Bangladesh. He was the 1st Prime Minister of BD and we obtained our freedom under his guidance.
Biography:
এক নজরে তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনায় ,যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান পাকিস্থানে শত্রু কারাগারে বন্ধী এবং যখন বাঙালি জাতি বিব্রান্ত ,ভবিষ্যৎ প্রশ্নে অনিশ্চিত ,কিংকরতব্য বিমুর ,তখন তাজউদ্দিন আহমেদ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার ঘঠন ও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহন করে যে কর্তব্য সম্পাদন করেন ,তা এক কথায় বিস্ময়কর ও অবিস্মরণীয় ।ইতিহাস সঠিক সময়েই সঠিক মানুষটিকে নির্বাচন করেছিলো।ইতিহাসের এই নায়ক তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯২৫ শালের২৩ জুলাই বর্তমান গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রামে আক সম্ব্রান্ত মধ্যাবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতিতে প্রথম শ্রেণীতে বি এ পাশ করেন ।পরে,১৯৬৪ সালে জেল থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাশ করেন। ৪০এর দশকে নিখিল বঙ্গ মুসলিম ছাএলীগ ও বঙ্গীয় প্রাদেশিক মুসলিম লীগের নেতৃস্থানীয় সদস্য ছীলেণ।তিনি পাকিস্থানি আন্দোলনা যুক্ত থাকলে ও জাতি,জাতি সমস্যা,ও জাতীয়তাবাদ স্বতন্ত্র ধারনা পোষণ করতেন।দেশ ভাগের পর মুসলিম লীগের গনবিরোধী কার্যকলাপে বীতস্রদ্দ হয়ে তিনি এ দলের সঙ্গে সম্পর্কে ছেদ করেন।১৯৪৮ সালে ছাত্রলীগ এবং ১আওয়ামীলীগ ঘথনার প্রক্রিয়ায় তিনি জুক্ত ছিলেন।১৯৫১ সালে তিনি যুবলীগ এর অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে অনেক অত্যাচার সহ্য করতে হয়। ১৯৫৩ সালে ঢাকা জেলা আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৪ সালে যুক্তফ্রন্ডের মনোনয়নে পূর্ববঙ্গ আইন পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন।একই বছর ৯২-ক ধারায় গ্রেফতার হন। ১৯৫৫ সালে পূর্ব পাকিস্থান আওয়ামীলীগের সমাজ সেবা ও সংস্কৃতি সম্পাদক হন। ১৯৫৮ সালে সামরিক শাসন জারির পর গ্রেফতার হ্ন। এবং ১৯৫৯ সালে মুক্তি লাভ করেন।১৯৬২ সালের সামরিক শাসনামলে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমান এন ডি এফ এর গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার আন্দোলনে অংশগ্রহন করেন। ১৯৬৪ সালে আওয়ামীলীগের পুনরজ্জীবনের জন্য তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। এর পরের বছর গুলো তাজউদ্দীন আহমদ ও আওয়ামীলীগের জন্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। ১৯৬৬ সালে লাহোরে অনুষ্ঠিত বিরোধীদলের সম্মেলনে যোগদান করেন।এই সম্মেলনেই আওয়ামীলীগের পক্ষ থেকে ঐতিহাসিক ৬ দফা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান পেশ করেন। ১৯৬৬ সালের মার্চ মাসে তিনি আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পা্দক নির্বাচিত হন। এর আগে তিনি প্রচার সম্পাদক ছিলেন।৬ বছর পর্যন্ত তিনি পরিপূর্ণ যোগ্যতার সঙ্গে সাধারন সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৬৬ সালের ৮ মে ৬দফার প্রচার অভিজান চলাকালে তিনি তৎকালীন দেশরক্ষা আইনে গ্রেফতার হন।,মুক্তিপান গন অভ্যুত্থান কালে,১২ ফেব্রুয়ারী, ১৯৬৯। ফেব্রুয়ারী –মার্চ মাসে রাওয়ালপিন্ডিতে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে আওয়ামীলীগের অন্যতম প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৭০ সনে তদানীন্তন পাকিস্থান জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে ঢাকা- ৫ আসন থেকে নির্বাচিত হন। ১৯৭১ সালের মার্চে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্তে তিনি গুরুত্তপূর্ণ ভূমিকা পালন ক্রেন। তাছাড়া ঐ সময়ে ইয়াহিয়া –ভুট্টোর সঙ্গে আওয়ামীলীগের আলোচনায় গুরুত্ত পূর্ণ ভূমিকা রাখেন বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমদ।১৯৭৫ সালের ১৫ ই আগস্ট বঙ্গবন্ধু স্বপরিবারে নিহত হলে বাংলার ইতিহাসে যে করুন অধ্যায়ের সূচনা হয়,তার চরম পরিণতি ঘটে ঐ সালের ৩রা নভেম্বর ।এই দিন ই গৃহবন্ধি করা হয় তাজউদ্দীন আহমেদকে ২২ আগস্ট নিয়ে যাওয়া হয় ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে ।২ মাস ১০ দিন আহমেদকে,পর ,৩ রা নভেম্বর ভোররাতে জেলখানার সকল নিয়ম ভঙ্গ করে ঘাতকরা নির্মম ভাবে গুলি চালালে শহীদ হন বঙ্গতাজ তাজউদ্দীন আহমেদ, সৈয়দ নজরুল ইসলাম , ক্যাপ্টেন মনসুর আলী ও এইচ,এম কামরুজ্জামান।তাজউদ্দীন আহমেদকে দাফন করা হয় বনানী কবরস্থানে।প্রচার বিমূখ একনিষ্ঠ কর্মযোগী ছিলেন তিনি। তিনি কোরআনে হাফেজ ছিলেন, সর্বদিক দিয়ে তিনি পারদর্শী ছিলেন । তিনি বলতেন “মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাক বাংলাদেশ
FAMILY: Tajuddin born in a middle class conservative Muslim family. His father was Moulavi Muhammad Yasin Khan and his mother Meherunnesa Khanam. There were ten brothers and sisters—four brothers and six sisters. Education: His education began at the village maktab (religious school) founded by his father. Later on he was enrolled in Bhuleswar Primary School, two kilometers from the family house. When he was in class (grade) four he was enrolled in Kapasia Minor English School, a distance of five kilometers from Dardoria. His enrollment at this school was due to the encouragement of his mother. While a student at Kapasia M.E. School Tajuddin drew the attention of three senior revolutionary leaders who had dedicated their lives to liberating their country from the British rule. They were impressed by Tajuddin’s merit and planted the seed of patriotism in young Tajuddin’s heart. They recommended to his teachers that their student be sent on to a better school. Accordingly he was admitted into St. Nicholas Institution in Kalinganj. At this school, as well, he so distinguished himself that the headmaster advised that he be admitted into Muslim Boys’ School in Dhaka, and then he went on to St. Gregory’s High School. He passed his matriculation exam in first division while earning a twelfth position in merit list nationwide in 1944 from St. Gregory's High School in Kolkata Board. He earned fourth position in his Matriculation examinations in 1948 and obtained a Bachelor of Arts degree with honors in Economics from Dhaka University in 1953. He also later obtained a law degree. He studied the Quran and, becoming a Hafidh. Political career: Ahmad organized protests and other activities during the Language Movement of 1952. He was arrested by police and imprisoned for several months. After his release, he was elected to the East Pakistan Provincial Assembly in 1954 but was arrested following the dismissal of the A. K. Fazlul Huq-led government. He would be arrested again following the imposition of martial law by Ayub Khan in 1958 after taking power in a military coup. Ahmed worked in the pro-democracy campaign led by the Awami League and other political parties in Pakistan. He organized protests against the arrest of Mujib in 1966 on charges of sedition. He participated at the round table conference in Rawalpindi convened by Ayub Khan to resolve the crisis between the government and the opposition parties. Following the restoration of democracy, he was elected member of the National Assembly of Pakistan in 1970. Following the arrest of Mujib on March 25, 1971 by the Pakistan Army, which continued to kill civilians, Ahmad organized a government-in-exile popularly known as the Mujibnagar government to win his nation freedom. Ahmad named the capital Mujibnagar, after Shaikh Mujibur Rahman. The oath taking ceremony of the first government of Bangladesh took place on the soil of Bangladesh, in Meherpur, Kushtia on April 17, 1971. He presided over the significant Bangladesh Sector Commanders Conference 1971 that created and formed the entire Bangladesh Forces under the command of General M. A. G. Osmani. As the first Prime Minister he led efforts to organize a guerrilla insurgency of Bengali civilians and armed forces and win international support. During this period, Ahmad encountered vehement intra party strife led by Khandokar Mushataq Ahmad who conspired to harm the national struggle for independence through a failed attempt to form a confederacy with Pakistan. Among Ahmad's great diplomatic achievements were to win international support and recognition of Bangladesh as a sovereign nation by the government of India. After the independence of Bangladesh, Ahmad returned to Dhaka on 22 December 1971. In the subsequent cabinet formed under Sheikh Mujibur Rahman, Ahmad was given charge of the ministries of finance and planning. He was also appointed member of the committee in charge of writing the Constitution of Bangladesh. However, Sheikh Mujibur Rahman was influenced to question the integrity of Tajuddin for the party and for himself by the parties within the Awami League who were proved redundant during the Liberation war. Tajuddin was widely publicized by them to be a stooge of the neighbouring Indian government probably because of the respect he commanded from Mrs Gandhi, the then prime minister of India and also for his declared gratefulness for the assistance that India gave during the war. The sycophants of Mujib also portrayed Tajuddin as aspiring to be the next Prime Minister of the country. Khondokar Mushtaque who was a pro-Pakistan conspirator during the war led the effort to malign Mr. Tajuddin. He had active support from the student leadership who also had contempt for Tajuddin as they too were restrained by him from taking advantage of the situation during the war. Till today Awami League failed to evaluate Tajuddin Ahmad's role. Assassination: When Mujib assumed the title of President and banned other political parties in 1975, Ahmad opposed the forming of a one-party system known as BAKSAL. When Mujib was assassinated by a group of army officers on 15 August 1975, Ahmad was immediately placed under house arrest.[1] On August 22, he was arrested with other political leaders by the regime of the new president Khondaker Mostaq Ahmed and imprisoned at the Dhaka Central Jail. On November 3, in what became infamously known as the "Jail Killing Day",[4] Ahmad along with Syed Nazrul Islam, A. H. M. Qamaruzzaman and Muhammad Mansur Ali were killed at midnight by a group of army officers on the instruction of President Ahmed. [5] The release on March 25, 2007 of a documentary, Tajuddin Ahmad: An Unsung Hero (directed by Tanvir Mokammel), reflects a growing interest in the life and works of Ahmad. On January 6, 2009, Ahmad's son Tanzim Ahmed, was appointed Minister of State for Home Affairs, in the Awami League Administration. See also: List of Prime Ministers of Bangladesh References Tajuddin Ahmed: A Man who Came before his Time", The Daily Star, Volume 9 Issue 44, November 12, 2010". Retrieved 2011-11-30. ^ ""Life and times of Tajuddin Ahmed", The Daily Star, 23 July 2009". Retrieved 2011-11-30. ^ "Biography of Tajuddin Ahmad (Founder Prime Minister of Bangladesh) (July 23, 1925 - November 3, 1975), Fourleaders.webs.com". Retrieved 2011-11-30. ^ "Haroon Habib, "Hasina extends deadline", The Hindu, 4 November 2006". Retrieved 2011-11-30. ^ Midnight Massacre In Dacca by Sukharanjan Dasgupta, 1978, ISBN 0-7069-0692-6 Other sources: Banglapedia biography Political offices New office Prime Minister of Bangladesh 1971–1972 Succeeded by Mujibur Rahman
এক নজরে তাজউদ্দীন আহমদ ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা যুদ্ধের সূচনায় ,যখন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রাহমান পাকিস্থানে শত্রু কারাগারে বন্ধী এবং যখন বাঙালি জাতি বিব্রান্ত ,ভবিষ্যৎ প্রশ্নে অনিশ্চিত ,কিংকরতব্য বিমুর ,তখন তাজউদ্দিন আহমেদ প্রবাসী বাংলাদেশ সরকার ঘঠন ও প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব গ্রহন করে যে কর্তব্য সম্পাদন করেন ,তা এক কথায় বিস্ময়কর ও অবিস্মরণীয় ।ইতিহাস সঠিক সময়েই সঠিক মানুষটিকে নির্বাচন করেছিলো।ইতিহাসের এই নায়ক তাজউদ্দিন আহমেদ ১৯২৫ শালের২৩ জুলাই বর্তমান গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার দরদরিয়া গ্রামে আক সম্ব্রান্ত মধ্যাবিত্ত পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।১৯৫৩ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অর্থনীতিতে প্রথম শ্রেণীতে বি এ পাশ করেন ।পরে,১৯৬৪ সালে জেল থেকে পরীক্ষা দিয়ে আইন পাশ করেন। তিনি বলতেন “মুছে যাক আমার নাম, তবু বেঁচে থাক বাংলাদেশ।।

No comments

Theme images by Storman. Powered by Blogger.