সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ, কাপাসিয়া গাজীপুর
সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ, কাপাসিয়া গাজীপুর
টোকে দেখার মত অনেক কিছুই আছে তার মধ্যে অন্যতম হলো সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ। লোকমুখে প্রচলিত (আলৌকিক ভাবে মাটি ভেদ করে গড়ে উঠা এই মসজিদ) এটি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার ৩নং টোক ইউনিয়নের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ।
লোকমুখে প্রচলিত আছে- এই মসজিদ টি মুলত মানষের তেরী কোন মসজিদ না। এটি মাটির নিচ থেকে আল্লাহর কুদরতে গড়ে উঠেছে। মসজিদটির নাম লোকেরা বলে সুলতানপুর শাহী জামে মসজীদ আবার কেউ কেউ বলে গাইবী মসজিদ।
কথিত আছে এই মসজিদে কোন মানত করলে তা অতি তাড়াতাড়ি সুফল পাউয়া যায়। এখানে প্রতি শুক্রবার ১০ থেকে ১৫ হাজার লোকের সমাগম ঘটে। কোন মানুষ যদি কোন খাশ নিয়ত করে এই মসজিদে নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে চায় আল্লাহ তার মনের মকসুদ পুর্ন করে।
প্রতি শুক্রবার অনেক দুর দুরান্ত থেকে মানুষ এখানে নামাজ পড়তে আসে। মানত করে অনেকে টাকা পয়সা, মুরগী, ছাগল এমনকি গরু ও দান করে মসজিদে। এটা প্রথমে মাটির ছিল তারপর এলাকার লোকজন এমন কি যারার মসজিদে নামাজ পরতে আসে তাদের সাহায্যে ও সহযোগিতায় এখন এটি দুই তলা ভবন এবং একটি একতলা এতিম খানা মাদ্রাসা আছে। অবশ্য বর্তমানে আধুনিকতার ছোয়ায় মসজিদটি হারিয়েছে তার শুরুর চেহারা ও মোঘল সৌন্দর্য্য।।
জুম্মা নামাজ ও দোয়ার পর মুসল্লিদের বিতরন করা হয় গজা মিষ্টি, আমিত্তি, শিন্নি।
কিভাবে যাওয়া যায়ঃ
কাপাসিয়া থেকে বাস, সি এন জি, অটোরিকশা, মটরসাইকেল এ করে প্রথমে টোকে বাজারে আসতে হয়। তারপর সেখান থেকে রিকশা অথবা টেম্পু বা হেঁটে এককিলোমিটার যাওয়ার পর আপনি পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত সেই সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ।
যাওয়ার পথে আপনি পাবেন টোকের বিখ্যাত সেই তোতা মিয়ার হোটেল, হোটেল নিরিবিলি।
টোকে দেখার মত অনেক কিছুই আছে তার মধ্যে অন্যতম হলো সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ। লোকমুখে প্রচলিত (আলৌকিক ভাবে মাটি ভেদ করে গড়ে উঠা এই মসজিদ) এটি গাজীপুর জেলার কাপাসিয়া উপজেলার ৩নং টোক ইউনিয়নের একটি ঐতিহ্যবাহী মসজিদ।
লোকমুখে প্রচলিত আছে- এই মসজিদ টি মুলত মানষের তেরী কোন মসজিদ না। এটি মাটির নিচ থেকে আল্লাহর কুদরতে গড়ে উঠেছে। মসজিদটির নাম লোকেরা বলে সুলতানপুর শাহী জামে মসজীদ আবার কেউ কেউ বলে গাইবী মসজিদ।
কথিত আছে এই মসজিদে কোন মানত করলে তা অতি তাড়াতাড়ি সুফল পাউয়া যায়। এখানে প্রতি শুক্রবার ১০ থেকে ১৫ হাজার লোকের সমাগম ঘটে। কোন মানুষ যদি কোন খাশ নিয়ত করে এই মসজিদে নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে চায় আল্লাহ তার মনের মকসুদ পুর্ন করে।
প্রতি শুক্রবার অনেক দুর দুরান্ত থেকে মানুষ এখানে নামাজ পড়তে আসে। মানত করে অনেকে টাকা পয়সা, মুরগী, ছাগল এমনকি গরু ও দান করে মসজিদে। এটা প্রথমে মাটির ছিল তারপর এলাকার লোকজন এমন কি যারার মসজিদে নামাজ পরতে আসে তাদের সাহায্যে ও সহযোগিতায় এখন এটি দুই তলা ভবন এবং একটি একতলা এতিম খানা মাদ্রাসা আছে। অবশ্য বর্তমানে আধুনিকতার ছোয়ায় মসজিদটি হারিয়েছে তার শুরুর চেহারা ও মোঘল সৌন্দর্য্য।।
জুম্মা নামাজ ও দোয়ার পর মুসল্লিদের বিতরন করা হয় গজা মিষ্টি, আমিত্তি, শিন্নি।
কিভাবে যাওয়া যায়ঃ
কাপাসিয়া থেকে বাস, সি এন জি, অটোরিকশা, মটরসাইকেল এ করে প্রথমে টোকে বাজারে আসতে হয়। তারপর সেখান থেকে রিকশা অথবা টেম্পু বা হেঁটে এককিলোমিটার যাওয়ার পর আপনি পেয়ে যাবেন আপনার কাঙ্ক্ষিত সেই সুলতানপুর দরগাপাড়া শাহী জামে মসজীদ।
যাওয়ার পথে আপনি পাবেন টোকের বিখ্যাত সেই তোতা মিয়ার হোটেল, হোটেল নিরিবিলি।
No comments